রমজানের তিন মাস আগে থেকে ডায়াবেটিস রোগীর রোজা রাখার প্রস্তুতি শুরু করা উচিত। প্রত্যেক রোজাদার ডায়াবেটিস রোগীর অবস্থা তার স্বাতন্ত্র্য বিবেচনা করতে হবে। রমজানে ঘন ঘন রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা দেখতে হবে।
ভৌগোলিক অবস্থান ও মৌসুম ভেদে এ সময়কাল ১৪ ঘণ্টা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৩ ঘণ্টা পর্যন্ত হতে পারে। পবিত্র রমজান মাস আসন্ন। রমজান মাসে একজন মানুষকে ভোররাত থেকে সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত না খেয়ে থাকতে হয়।
রোজা রাখতে গিয়ে ডায়াবেটিস রোগীর যেসব সমস্যা হতে পারে এবং তা থেকে সতর্ক থাকার পদ্ধতি সম্পর্কে জানা যাক।
ডায়াবেটিস রোগীর ঝুঁকিসমূহ
রোজায় অন্যদের তুলনায় ডায়াবেটিস রোগীদের কিছু বাড়তি ঝুঁকি আছে। এগুলো হলো রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যাওয়া বা হাইপোগ্লাইসেমিয়া, গ্লুকোজের পরিমাণ অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া বা হাইপারগ্লাইসেমিয়া, ডায়াবেটিক কিটোঅ্যাসিডোসিস, পানিশূন্যতা ও থ্রম্বোএম্বোলিজম বা রক্ত জমাটবাঁধা।